আজবাংলা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কিছু না কিছু ছোট খাটো সমস্যা থেকেই যায়। যে গুলির প্রতিকার আমরা সব সময় খুঁজে পাই না। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে আমাদের জীবনের প্রাত্যহিক সমস্যা গুলি থেকে আমরা খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারি সামান্য কিছু টোটকা মেনে চললে।
১) যাদের ব্যবসায় মন্দা চলছে তারা দোকানে যে লক্ষ্মী, গণেশের মূর্তি আছে তার সামনে জলশঙ্খ রেখে প্রতিদিন জল ভর্তি করে তাতে নিজের পছন্দের ফুল শঙ্খের ওপর রাখুন। উদ্দেশ্য সাধন হবেই।
২) বাড়িতে ঠাকুরের আসনে অবশ্যই ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরকে রাখুন বা একটি ত্রিশূল রাখুন, তাহলে বাড়িতে নিত্য ঝামেলা অনেকটা কমবে।
৩) প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও যারা ঠিক মতো প্রতিষ্ঠিত হয়ে উঠতে পারছেন না তারা একটি পদ্মবীজ, একটি স্ফটিক ও একটি রুদ্রাক্ষ একসঙ্গে গলায় বা ডানহাতে ধারণ করুন খুব ভাল ফল পাবেন।
৪) বিদেশে চাকুরীর জন্য যাত্রার সময় কোনও বিঘ্ন যাতে না ঘটে তার জন্য বাড়ি থাকে বেরিয়ে ডান পা আগে রাখুন। আট পা হেঁটে একটি তাম্র পাত্রের মধ্যে সাজানো তিল, ঘৃত, মধু, স্বর্ণ কুচি ও চন্দন কাঠ দর্শন করে বিদেশ যাত্রা করলে সাফল্য আসবেই।
৫) বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডকে নমস্কার জানালে মন ও প্রাণ শান্তিতে ভরে ওঠে, এবং সারাদিন ভাল কাটে। এই মন্ত্রটি উচ্চারণ করুন – ওঁ নমস্তে মতে সর্বলোকাশ্ররায় নমস্তে চিত্তে বিশ্বরুপাত্মকায়। নমোহদ্বৈততত্ত্বায় মুক্তি প্রদায় নমো ব্রহ্মণ্যে ব্যাপিনে নির্গুনায়।
৬) চুল, দাড়ি কাটা বা ক্ষৌরকর্মের উত্তম সময় বুধ ও সোমবার। বৃহস্পতিবার চুল, দাড়ি কাটলে ধর্মহানি, শুক্রবার শুক্রহানি, শনিবারে হঠাৎ দুর্ঘটনা, রবিবারে মানহানি, মঙ্গলবারে অমঙ্গল।
৭) জন্মদিনে তেল মাখা ও উষ্ণ জলে স্নান নিষিদ্ধ। খুব খারাপ ফল দেয়।
৮) যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও মনের মতো চাকরি পাচ্ছেন না বা চাকুরী পেলেও যারা বেতন পাচ্ছেন না তারা শুক্লপক্ষের বৃহস্পতিবার দশকর্মার দোকান থেকে ভূর্জপত্র কিনে লাল কালীতে নিম্নে আঁকা যন্ত্রটি অঙ্কন করে মাদুলির মধ্যে ভরে বেলা ১২টার আগে ধারণ করুন। চাকরিতে উন্নতি হবেই।